তারিখ : ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার

সংবাদ শিরোনাম

বিস্তারিত বিষয়

নির্বাচনি সহিংসতায় শার্শার কায়বা ইউপির নৌকা প্রতিকের চার কর্মী গুরুতর জখম

ইউপি নির্বাচন শার্শা - ২০১৬
নির্বাচনি সহিংসতায় শার্শার কায়বা ইউপির নৌকা প্রতিকের চার কর্মী গুরুতর জখম
[ভালুকা ডট কম : ২৮ মে]
ইউপি নির্বাচনকে ঘিরে সহিংসতায় শার্শার কায়বা ইউপির নৌকা প্রতিকের চার কর্মী গুরুতর জখম হয়েছে। আহতদের শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তী করা হয়েছে।

আহতরা হলেন রাড়ীপুকুর গ্রামের মৃত সৈয়দ আলীর ছেলে তরিকুল ইসলাম তারেক, জামাল উদ্দিনের পুত্র আলমগীর, পশ্চিম কোটা গ্রামের আজগর আলীর পুত্র আসাদুল ও একই গ্রামের জিয়ারুল ইসলাম।

এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায়, ইউপি নির্বাচনকে ঘিরে শার্শার কায়বা ইউপির আ,লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আলতাব হোসেন সহিংসতায় জড়িয়ে পড়েছে। সে নির্বাচনি মাঠ দখল করতে তপশীল ঘোষনার আগে থেকেই এলাকায় সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের মধ্য দিয়ে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে। ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে নির্বাচনি মাঠ দখল করতে মরিয়া হয়ে ওঠে। পুলিশ ঘটনাটি আচ করতে পেরে সে যাত্রা ভাড়াটে কিলার খোড়া কামরুল সহ আ,লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আলতাব হোসেনের ভাইপো চঞ্চল ও আরো এক সন্ত্রাসীকে অস্ত্র গুলিসহ আটক করে। তবুও থেমে থাকেনি আলতাবের পৌষ্য সন্ত্রাসীরা।

এলাকার সচেতন মহলের অভিযোগ, আলতাবের পৌষ্য সন্ত্রাসীরা একর পর এক সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ঘটালেও প্রশাসন তাদের আগলে রেখেছে। যার ফলে সরকার দলীয় নৌকা প্রতিকের নিরীহ নির্বাচনি কর্মীরা সন্ত্রাসী হামলার শিকার হচ্ছে।

প্রত্যক্ষদর্শরা জানান, আলতাবের পৌষ্য সন্ত্রাসী হাসানের নেতৃত্বে শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় শার্শার কায়বা ইউনিয়ন পরিষদের সরকার দলীয় মনোনয়ন প্রার্থী হাসান ফিরোজ আহমেদ টিঙ্কুর বাগআঁচড়া বাজারস্থ বাগুড়ী এলাকার নির্বাচনি কার্যালয়ে বোমা হামলা চালায়। কর্মীরা ছুটে পালাতে চেষ্টা করলে তাড়িয়ে ধরে পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। এতে নৌকা প্রতিকের চার কর্মী গুরুতর জখম হয়। আহতদের শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তী করা হয়েছে। এর মধ্যে আলমগীর হোসেন ও তরিকুল ইসলাম তারেকের অবস্থা আশঙ্খাজনক।

প্রত্যক্ষদর্শরা আরো জানান, আলতাবের পৌষ্য সন্ত্রাসী হাসানের নেতৃতে¦ বোমাবাজ নাজমুল, রাজু, মনি, শাহিন, রিকু সহ ১০/১২ এ হামলা মিশনে অংশ নেয়। এ সময় সন্ত্রাসীরা এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করতে  ১৫/১৬টি বোমার বিস্ফোরন ঘটায়।

তাদের অভিযোগ, সন্ত্রাসী হামলার ১ঘন্টা পর পুলিশ এলেও ঘটনার নায়কদের আটক করেনি। সন্ত্রাসীরা নিরাপদ আশ্রয়ে থেকে আরো সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ঘটিয়ে ক্ষমতায় আসার পায়তারা করতে পারে।

এ ব্যাপারে শার্শা থানা পুলিশের ইনচার্য মনিরুজ্জামানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি যশোরের কেশবপুর এলাকায় নির্বাচন ডিউটিতে আছি। ফিরে এসে অভিযোগ পেলেই ব্যবস্থা নেয়া হয়ে।#   



সতর্কীকরণ

সতর্কীকরণ : কলাম বিভাগটি ব্যাক্তির স্বাধীন মত প্রকাশের জন্য,আমরা বিশ্বাস করি ব্যাক্তির কথা বলার পূর্ণ স্বাধীনতায় তাই কলাম বিভাগের লিখা সমূহ এবং যে কোন প্রকারের মন্তব্যর জন্য ভালুকা ডট কম কর্তৃপক্ষ দায়ী নয় । প্রত্যেক ব্যাক্তি তার নিজ দ্বায়ীত্বে তার মন্তব্য বা লিখা প্রকাশের জন্য কর্তৃপক্ষ কে দিচ্ছেন ।

কমেন্ট

নির্বাচন বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

সর্বশেষ সংবাদ

অনলাইন জরিপ

  • ভালুকা ডট কম এর নতুন কাজ আপনার কাছে ভাল লাগছে ?
    ভোট দিয়েছেন ৮৯০৭ জন
    হ্যাঁ
    না
    মন্তব্য নেই